Update 03
পল্টু আর বাবানের সাথে আমার আর মায়ের ব্যাপারে কোনোদিন আলোচনা করিনি। ওরা নিজেদের মায়েদের সাথে কি কি করতো তা বলতো আর আমি শুনতাম। যেদিন মায়ের নাভিতে মাল ফেললাম তার পরদিনই কালবৈশাখী ঝড় হয়, আর তাপমাত্রা একটু কমে আসে। ফলে রাতে মা আর প্যান্ট খুলতে বলেননি। আমার ভীষণ ইচ্ছে করছিলো আবার মায়ের নাভিতে নুনু গুঁজে দুদু খেতে খেতে নাভিতে মাল ফেলার। কিন্তু মা নিজে থেকে না বললে আমি নিজে থেকে এইসব করবো সে সাহস আমার ছিল না। আর তাছাড়া লুকিয়ে এসব করতে গেলে যদি ধরা পরে যাই, তাহলে মা যদি শাস্তি দেন বা দুদু খাওয়ানো বন্ধ করে আলাদা ঘরে শোয়ানোর ব্যবস্থা করেন, তাহলে যেটুকু সুখ পাচ্ছি তাও মাটি হয়ে যাবে। তাই সব আগের মতোই চল লাগলো।
তো সেইদিনের এক সপ্তাহ পরের ঘটনা। আমি, পল্টু আর বাবান খেলার শেষে পুকুরপাড়ে বসে গল্প করছি, ওরা গল্প করতে করতে হঠাৎ আবার মায়েদের নিয়ে আলোচনা শুরু করলো।
বাবান: ভাই পলাশ, তুই কি এখনো সুযোগ পেলিনা ছোটোপিসির দুদু খাবার।
আমি:না
পল্টু: ইশ, তুই একটা বোকা আর ভীতু। তোর জায়গায় আমি থাকলে রোজ মায়ের দুধ খেতাম।
আমি: তোদের মায়েরা জানলে কি হবে কোনোদিন ভেবে দেখেছিস?
বাবান: যেদিন জানবে যেদিন মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেবো। নাহয় মারধর করবে। আমি মায়ের একমাত্র সন্তান। তোর তো বাড়িতে ভাই, দাদু, ঠাকুমা আছে। আমার তো বাড়িতে আমি আর মা ছাড়া আমাদের আর কেউ নেই। কান্নাকাটি করে বায়না করলে হয়তো মা আবার নিজে থেকেই দুদু চুষতে দেবে। আর বাবা যে কদিন বাড়ি থাকেন, বছরের ওই সময়টায় কিছু না করলেই হলো|
আমি মনে মনে ভাবলাম যে কথাটা ঠিক। আমাকেওতো মা আমার আবদার আর বায়নার পরেই প্রথমবার আবার দুদু খেতে দিয়েছিলেন।
পল্টু: আমার মা যে জানে না সে তোরা কিভাবে জানলি?
আমরা সমস্বরে বললাম: মানে!!!!!
পল্টু: দেখ তোদের বলা হয়নি আগে। ভেবেছিলাম যে তোরা আমার মাকে নিয়ে খারাপ ভাববি, যেটা আমি চাইনি।
আমরা না না, কিছু বলবো না। বল ভাই বল।
পল্টু: বললেই তো বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে ভেবে খিঁচবি। তাই বলবোনা।
আমি: ভাই খিঁচবনা, তুই বল ভাই।
বাবান:হ্যা ভাই, আমিও খিঁচবনা, তুই বল।
পল্টু: এই পলাশটা তো খিচবে। এ তো রোজ নিজের চোখের সামনে মায়ের তালের মতো দুদু দেখে, ভাইকে দুদু খেতে দেখে। ছোটোমাসির পেট-নাভীও আমি একদিন দেখেছি। সেদিন আমি আর মা ছোটোমাসির বাড়িতে গিয়েছিলাম, বাবান তুই আর মামীও তোএসেছিলি। মনে নেই, গতবছর শীতের ছুটিতে আমাদের দুপুরে খাবার নিমন্ত্রণ ছিল। সেদিন মায়ের যখন একঘরে বসে গল্প করছিলো, তখন আমি মায়ের কাছে কি একটা চাইতে গেছিলাম। ছোটোমাসি তখন বোধয় স্নান করে একটা নতুন শাড়ি পড়ছিলো। সায়া আর ব্লাউজে ছিল। ছোটোমাসির পেট তো আমার মায়ের চেয়েও বড় আর থলথলে। যেদিন আমাদের বাড়িতে তোদের দেখিয়েছিলাম রাতে আমার মাকে কিভাবে আমি আদর করি, সেদিন তোদের মুখচোখের অবস্থা দেখে বুঝেছিলাম, যে তোদের ভিতরে ভিতরে কি পরিমান কাম। তার থেকে আন্দাজ করে নিয়েছিলাম যে তোরা এবার নিশ্চয় বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে মনে করে খিঁচবি। তাই তো তোদের আর কোনদিন ঐসব দেখানোর জন্য ডাকিনি। বাবান তো তাও নিজের মায়ের সাথে একটা উপায় করে নিসিয়েছে। কিন্তু এই পলাশটা তো ফ্রাস্টেটেড, নিজের এরকম নধর দুধেল মোষের মতো শরীর ওয়ালা মা কে রোজ দেখে, কিন্তু কিছু করতে পারে যান। হা হা হা। মনে আছে, শালা আমাকে বায়না করছিলো আমার মায়ের দুধ চোষানোর ব্যবস্থা করতে। আমার মায়ের দুধ পেট দেখেই যদি ওর এরকম কাম হয়, তাহলে ছোটোমাসিকে, মানে ওর নিজের মাকে, দেখে ওর কি অবস্থা হয় ভাব।
আমি: এরকম ভাবে আমার মায়ের বর্ণনা দিলি, আমার তো মনে হচ্ছে তোরাই আমার মায়ের কথা ভেবে খিচিস। আর জেনে রাখ আমি আমার মাকে খুব শ্রদ্ধা করি আর ভালোবাসি, তাই আমি এসব করি না, তোদের মাকে ভেবেও করিনা।
পল্টু: হা খিঁচি তো তোর মাকে দেখে!! তোর মতো একটা নিকাম্মা ভীতু ছেলে যে নিজের মায়ের কাছে প্রাপ্য আদরটুকু নিতে পারে না। আমি আমি ছোটোমাসিকে মনে মনে নিজের মা ভেবে নিয়ে কল্পনায় ছোটোমাসিকে নিজের মায়ের মতোই আদর করি আর খিচে মাল ফেলি।
আমি: তারমানে তুই তো তোর নিজের মাকে নিয়েও খিচেছিস।
ঝগড়াটা বেড়ে উঠতে যাচ্ছিলো। বাবান সামনে নিলো।
বাবান: এই ভাই, ঝগড়া করছিস কেন। আমি মানছি আমরা সবাই আমাদের নিজেদের মাকে সবচেয়ে ভালোবাসি, তাই আমাদের নিজেদের মাকে ভেবে কেউ খিঁচবে সেটা সহ্য করতে পারি না। কিন্তু এটাও ভেবে দেখ আমরা যে অন্যান্য মহিলাদের দেখে খিঁচি তারাও তো কারোর না কারুর মা। তাই ভাই এই সত্যি তা স্বীকার করে নে, আমরা তিন ভাই ই প্রত্যেকে নিজেদের মাকে দেখেও খিচেছি আবার দুই ভাইয়ের মায়েদের দেখেও খিচেছি।
পল্টু: ভাই, তুই ঠিকই বলেছিস। আর কোনো ঝগড়া নয়। এই পলাশ, ভাই রাগ করিস না।
আমি: না ভাই ঠিকাছে।
পল্টু:তবে মেনে নিচ্ছি আমরা প্রত্যেককেই একে ওপরের মাকে দেখে খিচেছি, কিন্তু তাই বলে কিন্তু একে ওপরের মাকে আদর করার আবদার করবি না। পলাশ, জানি তুইই সবচেয়ে কষ্টে আছিস, কিন্তু তুইও এরকম আবদার করবি না।
আমি: হ্যা ভাই, কথা দিলাম।
বাবান: আমিও কথা দিলাম ভাই। কিন্তু তুই একটু আগে বললি যা বড়পিসি সব জানে। ব্যাপারটা একটু খুলে বল।
পল্টু বলে লাগলো:
"আর বলিস না ভাই। এক ৩ মাস আগের কথা। একদিন মায়ের দুধ চোষার পর খুব ইচ্ছে করছিলো মায়ের পেটে আদর করতে। মা দেখলাম, অঘোরে ঘুমাচ্ছে। আমি সুযোগবুঝে মায়ের দুধ টিপছি আর মায়ের পেটে চাটছি আর চুষছি। চাটতে চাটতে মায়ের নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করেছি। ভুলেই গেছিলাম যে মায়ের খুব কাতুকুতু লাগে।
হঠাৎ মা আমার চুলের মুঠি চেপে আমাকে উঠিয়ে বসিয়ে দিয়ে সোজা উঠে বসলো, আর আমার কানের গোড়ায় এক চড় মারলো। তারপর আমাকে বেধড়ক মারতে লাগলো। আমি কাঁদছি, ঘরের মধ্যে এদিক ওদিক দোড়াচ্ছি, আর শুধু বলছি 'মা আমায় ছেড়ে দাও, আমি কোনোদিন এরম, করবো না, ভুল হয়ে গেছে মা, আমায় মাফ কর'।
আমার কান্না শুনে ঠাম্মা পাশের ঘর থেকে উঠে এলো। মাকে বললো: কি হয়েছে বৌমা, ছেলেটাকে এত রাতে মারছো কেন?
মা বললো: আর বলবেন না মা, সারা দিন শুধু খেলা আর খেলা। কলেজের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে বলেছিলো আমায়। এখন বলছে কাজ বাকি আছে। এই বয়সে মিথ্যে কথা বলতে শিখে গেছে।
ঠাম্মা, কোনোরকমে মাকে থামিয়ে বললো: আচ্ছা বাছা ছেলে, ভুল করে ফেলেছে, আজকের মতো মাফ করে দাও।
আমাকে বললো: দাদুভাই, আর এরকম করো না কেমন। আর কেঁদো না। মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নাও। মন দিয়ে পড়বে। তোমার ওপর আমাদের সবার কত আশা দাদুভাই।
পরিস্থিতি একটু ঠিক হলে ঠাম্মা আবার শুতে চলে গেলেন। এবার মা আর আমার কথা শুরু হলো।"
আমি আর বাবান: কি কথা, কি কথা ভাই?
পল্টু: দাঁড়া দাঁড়া বলছি, সবুর কর।
এরপর আবার পল্টুর ভাষায়-
"
মা: কি করছিলি তুই আজকে?
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: তাই বলে নিজের মায়ের সাথে এইসব। কাল থেকে আমি রান্নাঘরে ঘুমাবো।
আমি: মা তুমি রাগ করো না মা। তোমার সাথে না শুলে আমার ঘুম আসে না।
মা: তুই আর ছোট নেই। অনেক পেকে গেছিস। আমি ভাবতাম আমার আদরের ছেলেটা। কিন্তু এখন দেখছি কুলাঙ্গার।
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: কেন এসব করছিলি? কে শিখিয়েছে এসব?
আমি: মা, ভুল হয়ে গেছে। আমার সবসময় তোমাকে এরকম করে আদর করতে ইচ্ছে করতো। তোমাকে আদর না করলে আমার পড়ায় মন বসত না মা।
মা: অসভ্য, নিজের ইচ্ছের ওপর নিয়ন্ত্রণ কর। এরপর আরো অনেক কিছু ইচ্ছে হবে। তাই বলে নিজের মায়ের সাথে।
আমি: মা আমি তো ছোটবেলায় তোমার দুধ খেতাম। তোমার পেটে মুখ দিয়ে ভুড়ভুড়ি কাটতাম। এখন করলে কি দোষ মা?
মা: এখন তুই আর ছোট নেই। অনেক বড় হয়ে গেছিস।
আমি: ঠিকাছে মা, আর করবো না। কিন্তু পড়ার সময় সবসময় তোমার কথা মাথায় আসে।
মা: কি আসে?
আমি: আমার তোমার দুধ খাবার কথা মনে পরে। তোমার পেটে আদর করতে ইচ্ছে করে।
মা একটু চুপ করে গেলেন।
তারপর বললেন: ঠিক আছে, তোকে দেব আমায় আদর করতে। কিন্তু কিছু শর্ত আছে।
আমি: কি শর্ত মা।
মা: আমি জেগে থাকা অবস্থায় এসব কোনোদিন করতে চাইবি না। নিজের পেটের ছেলে মায়ের সাথে এসব করছে এত ধাড়ি হয়েও। আর পড়াশোনা একদম ভালো ভাবে করতে হবে। তাছাড়া এখন যা করছিস, তার বেশি মনে কিছু ইচ্ছে হয় সেরকম ইচ্ছে মন থেকে দূর করবি। না হলে কিন্তু সেদিন ই শেষ।
আমি: মা কথা দিলাম।
তারপর থেকে রোজ মা ঘুমিয়ে গেলে আমি মায়ের দুধ চুষি, পেট চাটি। এখন অনেক স্বচ্ছন্দ, আগের মতো এত কষ্ট করে চোরের মতো করতে হয় না।"
এই অবধি বলে পল্টু থামলো। আমরা স্তম্বিত। একটু সম্বিৎ পেয়ে আবার আমাদের কথা শুরু হলো।
আমি: ভাই, আবার একবার দেখাবি আমাদেরকে?
পল্টু: আমি জানতাম তুই এটাই বলবি।
বাবান: না ভাই, আমারও দেখতে ইচ্ছে করছে।
পল্টু (হেসে): তাহলে সামনের শনিবার আয় আমাদের বাড়ি রাতে থাকার জন্য।
মায়ের কাছে সেদিন জানালাম পল্টু শনিবার আমাকে আর বাবান কে নিমন্ত্রণ করছে ওদের বাড়ি রাতে থাকার জন্য।
মা: কি দরকার রাতে থাকার? আগের বার ওদের বাড়িতে থাকার সময় সব উল্টোপাল্টা জিনিস শিখে এসেছিস।
আমি: না মা এবার কিছু করবো না।
মা: তুই করবি না তো কি হয়েছে? পল্টু তো খাবে তোর মাসির দুদু। তারপর রাতে তোদের ডেকে দেখাবে।
আমি: আমার মাসির দুধে কোনো লোভ নেই মা। শুধু আমার তোমার দুদু ভালো লাগে মা। আমি শুধু তোমার দুদু খাবো।
মা আমার থুতনি ধরে একটু আদর করে দিয়ে হেসে বললেন: ওরে আমার সোনারে। ঠিকাছে যা। কিন্তু মায়ের দুদু না খেলে রাতে ঘুম হবে তো?
আমি: আমি সারারাত জেগে থাকবো। আর ভোরবেলা বাড়ি এসে তোমার দুদু খাবো মা।
মা: ধুর পাগল। আচ্ছা ঠিকাছে যাস। কিন্তু বেশি দুষ্টামি করিস না। মাসি আর পল্টুর ঠাম্মাকে বেশি বিরক্ত করিস না।
আমি: ঠিকাছে মা।
শনিবার বুক ঢিবঢিব করতে করতে পল্টুর বাড়ি গেলাম বাবানকে সাথে নিয়ে। আজ প্রায় একবছর বাদে পল্টুকে বড়মাসীর দুধ চুষতে দেখবো। শেষবারের স্মৃতি মনে পরে গেলো। বাড়ি ঢুকতেই বড়মাসি আমাদের চা সিঙ্গারা খেতে দিলেন। আমি, বাবান, পল্টু, বড়মাসি আর পল্টুর ঠাম্মা মিলে অনেক গল্প করলাম। বিকেলের গোধূলি লগ্নে বড়মাসি গোয়ালঘরে ধোঁয়া দিতে গেলেন।
সেই ফাঁকে পল্টু এসে আমাকে আর বাবানকে বললো: আজকে নতুন মজা হবে
আমি:নতুন মজা?
পল্টু: দেখবি দেখবি?
আমি: তুই কি জেগে থাকা অবস্থায় বড়মাসির দুধ চুষবি নাকি? মাসি না বারণ করেছিল।
পল্টু: ধুর পাগল, সেটা সম্ভব নাকি। অন্য কিছু আছে।
বাবান: বলনা ভাই, আমি আর তোর সইতে পারছি না।
পল্টু: সবুর কর, সবুরে মেওয়া ফলে। আজও তো পূর্ণিমা। সব নিজেদের চোখেই দেখবি। শুধু এটা জেনে রাখ এটা একটা নতুন জিনিস। গত দু সপ্তাহ ধরে শুরু করেছি।
আমি আর বাবান অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকলাম। বড়মাসি অনেক রকম পদ রান্না করেছিলেন। আমরা তাড়াতাড়ি করে খেয়ে নিলাম। আগেরবারের মতো এবারেও আমি আর বাবান বিছানায়, আর পল্টু আর বড়মাসি মেঝেতে মাদুর পেতে শুলেন। আমাদের আবদারে মাসি গল্প বলা শুরু করলেন আর একসময় ঘুমিয়ে পড়লেন। তার ঘুম একটু গারো হতেই পল্টু তার আদর শুরু করলো তার মায়ের সাথে। আমরা এবার মনে মনে প্রস্তুত ছিলাম। তাই না ঘুমিয়ে অপেক্ষা করছিলাম।
বড়মাসি চিৎ হয়ে শুয়েছিলেন। পল্টু বড়মাসির শরীর থেকে আঁচল সরিয়ে দিলো। এবার তার হাত ছিল অনেক সাবলীল। আপনাদের আগেই বলেছি বড়মাসি রাতে ব্লাউজ পড়তেন না। তাই বিশাল দুধ দুটো আর ফোলা পেটটা গভীর নাভি সমেত আমাদের সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেলো। আমার নুনু টাটিয়ে উঠলো। বড়মাসি যেন গতবারের থেকে আরো একটু মোটা হয়েছেন।
পল্টু প্রথমে মাসির ডানদিকে এসে শুলো। নিজের মাথার নিচে একটা ছোট বালিশ রাখলো। তারপর মাসির ডানদিকের দুদুটা চুষতে শুরু করলো আর মাসির পেট আর নাভি নিয়ে খেলা শুরু করলো।
পল্টু প্রানভরে মাসির দুধ চুষছিলো, কিন্তু গতবারের মতো নিঃশব্দে নয়। এবার হালকা হালকা চুক চুক করে শব্দ করছিলো। তার সাথে ক্রমাগত মাসির পেট চটকাচ্ছিল, নাভিতে আঙ্গুল ঢোকাচ্ছিলো, কখনো অন্য দুদুটাকে চটকাচ্ছিল। তারপর একটা পা হঠাৎ মাসির গায়ের ওপর তুলে দিলো। ওর কোমরটা মাসির পেটের কাছে উঠে এলো। তারপর দেখলাম ও একই সাথে মাসির দুদু চুষছে, মাসির পেট-নাভি নিয়ে খেলছে, আর প্যান্টের ভেতরে থাকা অবস্থায়ই ওর নুনুটা ক্রমাগত মাসির ফোলা পেটের পাশের দিকটায় ঘসছে।
কিছুক্ষন পর ও মাসির বাঁদিকে শুয়ে একই রকম কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো। তারপর হঠাৎ ও উঠে বসলো, তারপর মাসির ডানদিকের দুদুটা চটকাতে চটকাতে মাসির পেট আর নাভি চুষতে আর চাটতে থাকলো, মাঝে মাঝে কামড়াতে লাগলো। তারপর আবার মাসির ডানদিকে এসে এসে মাসির ডানদিকের দুদুটা চটকাতে চটকাতে একই ভাবে মাসির পেট আর নাভিতে আদর করতে থাকলো। আমি আবার বুঝলাম চোরে চোরে মাসতুতো ভাই প্রবাদটা সত্য।
আরো কিছুক্ষন পর ও যেটা করলো সেটা দেখে আমি আর বাবান বিস্ময়ে থতমত খেয়ে গেলাম। বাবান এবারেও ভয়ে আমার হাত খামচে ধরলো। আমরা দেখলাম, পল্টু হঠাৎ ধীর পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্টটা খুলে ফেললো। ওর নুনু খাড়া হয়ে আছে। ও ধীরে ধীরে মাসির পায়ের দিকে মুখ করে মাসির মাথার দুপাশে পা রেখে দাঁড়ালো। ওর দুপায়ের ফাঁকে ওর বিচিদুটো ঝুলছে, আর তার নিচে বড়মাসি হাঁ করে ঘুমিয়ে আছেন।
পল্টু আস্তে মাসির মাথার দুপাশে হাঁটু রেখে চার হাতে পায়ে বসলো। তারপর একহাতে নিজের নুনুটাকে ধরে কোমরটাকে একটু নিচু করে নুনুর মুন্ডুটা মাসির হাঁ করে থাকা মুখে ঢুকিয়ে দিলো। তারপর নিজে কনুইয়ের ওপর ভর দিয়ে হালকা ভাবে মাসির গায়ের ওপর ভর দিয়ে মাসির তলপেট আর নাভি চাটতে লাগলো। সে সাথে খুব ধীরে ধীরে নিজের কোমর উপর নিচ করে মাসির মুখে নিজের নুনুটা বারবার ঢোকাচ্ছিলো আর বের করছিলো। ও কিন্তু পুরোটা নুনু ঢোকাচ্ছিলো না। শুধু নুনুর মুন্ডুটা আর তার পিছনের একটু অংশ। একটু পরে আমার মাসির গাল সংকুচিত-প্রসারিত হতে দেখে মনে হলো, মাসিও যেন পল্টুর নুনুটাকে চুষছেন। বোধহয় স্বপ্নে কিছু কিছু খাবার জিনিস ভেবেছেন।
আমার প্যান্টের ভিতর মাল পরে গেলো।মনে পড়লো বাড়তি প্যান্ট না জাঙ্গিয়া তো আনিনি। তারপর মনে হলো- থাক, সকাল অবধি শুকিয়ে যাবে। এখন যা দেখছি তা দেখি।
কিছুক্ষন বাদে পল্টু দেখলাম মাসির পেটে মুখ গুঁজে মাসির কোমরটা জড়িয়ে ধরলো। ওর পা দুটো আর কোমরটা কাঁপছে। বুঝলাম ওর মাল পড়ছে। কিন্তু সেতো সোজা মাসির মুখের ভিতর!!!!
একটু বাদে পল্টু উঠে দাঁড়ালো। আমি আরো বিষ্ময়ে দেখলাম মাসি ঘুমের ঘরে জিভ দিয়ে নিজের ঠোঁটদুটো একটু চেটে নিয়ে একটা যেন ঢোঁক গিললেন। পল্টু নিজের প্যান্ট পরে মাসির গায়ে আবাল আঁচল ঢাকা দিলো। তারপর আঁচলের ভিতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মাসির পেটের ওপর রাখলো, তারপর মাসির কোল ঘেঁষে ঘুমিয়ে পড়লো।
আমার সারারাত আর ঘুম এলো না। সকালে আমি আর বাবান পল্টু, মাসি আর ঠাম্মার কাছে বিদায় নিয়ে বাড়ি এলাম। মা দেখলাম জেগে গেছেন ততক্ষনে, আর সকালের কাজ ও সেরে ফেলেছেন।
আমার ঠাকুমা মাকে বললেন: দাদুকে জলখাবার দাও বৌমা।
মা: হ্যা মা, দেব। একটু জিরিয়ে নিক।
ঠাকুমা নিজের ঘরে চলে গেলেন। দাদু প্রাতঃভ্রমণে বেড়িয়েছেন।
মা আমায় বললেন: যা ঘরে গিয়ে দেখ তো ভাই কি করছে।
আমি ঘরে গিয়ে দেখলাম ভাই শুয়ে শুয়ে খেলা করছে। মাকে বলতে যাবো। পিছন ঘুরতেই মা দেখি ধরে ঢুকে দরজার ছিটকানি লাগাচ্ছেন।
আমাকে বললেন: যা শো গিয়ে বিছানায়।
আমি বিছানায় গিয়ে শুলাম।
তারপর মা আমার পাশে এসে বসলেন, তাপর আঁচটা একটু উঁচু করে ব্লাউজের হুক গুলো খুলতে খুলতে বললেন- কাল রাতে তুই ছিলি না। মায়ের দুদুতে অনেক দুধ জমা হয়ে গেছে। আমার খুব অসুবিধা হচ্ছিলো জানিস।
আমি মায়ের কোথায় মনে কষ্ট পেলাম। নিজেকে অপরাধী মনে হতে লাগলো।
মা আমার পাশে শুয়ে বললেন: এখন একটু খেয়ে একটু কম করে দে বাবা।
আমি কোনো কথা না বলে মায়ের একটা দুদু চুষে দুধ খেতে শুরু করলাম। আর অন্য দুদুটা নিয়ে খেলতে শুরু করলাম।
মা আমার মাথায় হাত বোলাতে বললেন: কাল রাতে ঘুম হয়নি বুঝি? চোখের তলায় তো কালি পড়েছে।
আমি মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম।
মা: কাল খেয়েছে পল্টু তোর মাসির দুদু?
আমি: হ্যা মা।
মা মুচকি হাসলেন। বললেন: সত্যি তোরা দুই মাসতুতো ভাই। আর কি করলো?
আমি: আর কিছুনা মা।
মুখে না বললাম বটে কিন্তু মনের চিত্রপটে তো সারা রাতের সেই দৃশ্য ভাসছে।
কিছুক্ষন বাদে মায়ের এই দুদুতে দুধ শেষ হয়ে গেলো, মা অন্যটা খেতে বললেন। সেটাও খেয়ে শেষ করার পর, মা বললেন: এবার পেট ভরেছে তো? যা এবার পড়তে বস গিয়ে।
এই বলে মা উঠে বসলেন। তারপর ব্লাউজের হুকগুলো লাগিয়ে দরজা খুলে বেরিয়ে ঘরকন্নার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। আমিও বইখাতা খুলে পড়তে বসলাম।
বিকেলে পড়া শেষ করে মাঠে খেলতে গেলাম। খেলার পরে পুকুর পারে বসে তিন ভাই মিলে গল্প শুরু করলাম।
আমি: ভাই, মাসির হাতে আবার তোর মার্ খাবার সময় ঘনিয়ে আসছে।
পল্টু: কেন?
আমি: ভাই মাসি তো তোকে যা করতিস আগে তার বেশি কিছু করতে বারণ করেছিল।
পল্টু: এত ভয় পেলে তো তোর মতো অবস্থা হবে। এখনো ছোটোমাসির দুধ খাবার সুযোগ পেলিনা। আর তাছাড়া মায়ের মুখে যখন নুনু ঢোকাই তখন মাও নুনুটাকে চুষতে শুরু করে। খুব আরাম লাগে। মা বোধহয় স্বপ্নে ভাবে গোলাবরফ খাচ্ছে।
আমি:যেদিন আখ ভেবে কামড়ে দেবে সেদিন বুঝবি।
বাবান: সে নাহয় হলো। কিন্তু যদি আবার ধরা পড়িস এবার কি জবাব দিবি।
পল্টু: তখন আবার কান্নাকাটি করে বলবো যে ছোটবেলায় তো তুমি আমার নুনু নিয়ে খেলতে, চুষে দিতে। এখন তাহলে রাগ করছো কেন মা।
বাবানের মুখ দেখে বুঝলাম চেলা গুরুর শিক্ষা নিচ্ছে, এবার মামিমার ওপর সেটা প্রয়োগ করবে। আমার মনে এত সাহস নেই। সেদিন গরমের রাতের পরে আর একবারও প্যান্ট খোলারই সাহস হলো না। আর এতো অনেক দূরের গল্প। আমার নুনু নিয়ে মা খেলতো কিনা মনে নেই। তবে ভাইকে দুদু খাওয়ানোর সময় আমি দেখেছি মা ওর নুনু নিয়ে খেলেন, কখনো আদর করে চুষেও দেন।
যাক সেদিনের মতো আমি বাড়ি ফিরে এলাম। আর জীবন চলতে লাগলো নিজের নিয়মে, আর সেই সাথে চলতে থাকলো আমার আর মায়ের আদর। কিন্তু আমার পূর্ণ সুযোগ এসে গেলো আর মনের সংশয়ও কাটলো একমাস পরেই।
তো সেইদিনের এক সপ্তাহ পরের ঘটনা। আমি, পল্টু আর বাবান খেলার শেষে পুকুরপাড়ে বসে গল্প করছি, ওরা গল্প করতে করতে হঠাৎ আবার মায়েদের নিয়ে আলোচনা শুরু করলো।
বাবান: ভাই পলাশ, তুই কি এখনো সুযোগ পেলিনা ছোটোপিসির দুদু খাবার।
আমি:না
পল্টু: ইশ, তুই একটা বোকা আর ভীতু। তোর জায়গায় আমি থাকলে রোজ মায়ের দুধ খেতাম।
আমি: তোদের মায়েরা জানলে কি হবে কোনোদিন ভেবে দেখেছিস?
বাবান: যেদিন জানবে যেদিন মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নেবো। নাহয় মারধর করবে। আমি মায়ের একমাত্র সন্তান। তোর তো বাড়িতে ভাই, দাদু, ঠাকুমা আছে। আমার তো বাড়িতে আমি আর মা ছাড়া আমাদের আর কেউ নেই। কান্নাকাটি করে বায়না করলে হয়তো মা আবার নিজে থেকেই দুদু চুষতে দেবে। আর বাবা যে কদিন বাড়ি থাকেন, বছরের ওই সময়টায় কিছু না করলেই হলো|
আমি মনে মনে ভাবলাম যে কথাটা ঠিক। আমাকেওতো মা আমার আবদার আর বায়নার পরেই প্রথমবার আবার দুদু খেতে দিয়েছিলেন।
পল্টু: আমার মা যে জানে না সে তোরা কিভাবে জানলি?
আমরা সমস্বরে বললাম: মানে!!!!!
পল্টু: দেখ তোদের বলা হয়নি আগে। ভেবেছিলাম যে তোরা আমার মাকে নিয়ে খারাপ ভাববি, যেটা আমি চাইনি।
আমরা না না, কিছু বলবো না। বল ভাই বল।
পল্টু: বললেই তো বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে ভেবে খিঁচবি। তাই বলবোনা।
আমি: ভাই খিঁচবনা, তুই বল ভাই।
বাবান:হ্যা ভাই, আমিও খিঁচবনা, তুই বল।
পল্টু: এই পলাশটা তো খিচবে। এ তো রোজ নিজের চোখের সামনে মায়ের তালের মতো দুদু দেখে, ভাইকে দুদু খেতে দেখে। ছোটোমাসির পেট-নাভীও আমি একদিন দেখেছি। সেদিন আমি আর মা ছোটোমাসির বাড়িতে গিয়েছিলাম, বাবান তুই আর মামীও তোএসেছিলি। মনে নেই, গতবছর শীতের ছুটিতে আমাদের দুপুরে খাবার নিমন্ত্রণ ছিল। সেদিন মায়ের যখন একঘরে বসে গল্প করছিলো, তখন আমি মায়ের কাছে কি একটা চাইতে গেছিলাম। ছোটোমাসি তখন বোধয় স্নান করে একটা নতুন শাড়ি পড়ছিলো। সায়া আর ব্লাউজে ছিল। ছোটোমাসির পেট তো আমার মায়ের চেয়েও বড় আর থলথলে। যেদিন আমাদের বাড়িতে তোদের দেখিয়েছিলাম রাতে আমার মাকে কিভাবে আমি আদর করি, সেদিন তোদের মুখচোখের অবস্থা দেখে বুঝেছিলাম, যে তোদের ভিতরে ভিতরে কি পরিমান কাম। তার থেকে আন্দাজ করে নিয়েছিলাম যে তোরা এবার নিশ্চয় বাড়িতে গিয়ে আমার মাকে মনে করে খিঁচবি। তাই তো তোদের আর কোনদিন ঐসব দেখানোর জন্য ডাকিনি। বাবান তো তাও নিজের মায়ের সাথে একটা উপায় করে নিসিয়েছে। কিন্তু এই পলাশটা তো ফ্রাস্টেটেড, নিজের এরকম নধর দুধেল মোষের মতো শরীর ওয়ালা মা কে রোজ দেখে, কিন্তু কিছু করতে পারে যান। হা হা হা। মনে আছে, শালা আমাকে বায়না করছিলো আমার মায়ের দুধ চোষানোর ব্যবস্থা করতে। আমার মায়ের দুধ পেট দেখেই যদি ওর এরকম কাম হয়, তাহলে ছোটোমাসিকে, মানে ওর নিজের মাকে, দেখে ওর কি অবস্থা হয় ভাব।
আমি: এরকম ভাবে আমার মায়ের বর্ণনা দিলি, আমার তো মনে হচ্ছে তোরাই আমার মায়ের কথা ভেবে খিচিস। আর জেনে রাখ আমি আমার মাকে খুব শ্রদ্ধা করি আর ভালোবাসি, তাই আমি এসব করি না, তোদের মাকে ভেবেও করিনা।
পল্টু: হা খিঁচি তো তোর মাকে দেখে!! তোর মতো একটা নিকাম্মা ভীতু ছেলে যে নিজের মায়ের কাছে প্রাপ্য আদরটুকু নিতে পারে না। আমি আমি ছোটোমাসিকে মনে মনে নিজের মা ভেবে নিয়ে কল্পনায় ছোটোমাসিকে নিজের মায়ের মতোই আদর করি আর খিচে মাল ফেলি।
আমি: তারমানে তুই তো তোর নিজের মাকে নিয়েও খিচেছিস।
ঝগড়াটা বেড়ে উঠতে যাচ্ছিলো। বাবান সামনে নিলো।
বাবান: এই ভাই, ঝগড়া করছিস কেন। আমি মানছি আমরা সবাই আমাদের নিজেদের মাকে সবচেয়ে ভালোবাসি, তাই আমাদের নিজেদের মাকে ভেবে কেউ খিঁচবে সেটা সহ্য করতে পারি না। কিন্তু এটাও ভেবে দেখ আমরা যে অন্যান্য মহিলাদের দেখে খিঁচি তারাও তো কারোর না কারুর মা। তাই ভাই এই সত্যি তা স্বীকার করে নে, আমরা তিন ভাই ই প্রত্যেকে নিজেদের মাকে দেখেও খিচেছি আবার দুই ভাইয়ের মায়েদের দেখেও খিচেছি।
পল্টু: ভাই, তুই ঠিকই বলেছিস। আর কোনো ঝগড়া নয়। এই পলাশ, ভাই রাগ করিস না।
আমি: না ভাই ঠিকাছে।
পল্টু:তবে মেনে নিচ্ছি আমরা প্রত্যেককেই একে ওপরের মাকে দেখে খিচেছি, কিন্তু তাই বলে কিন্তু একে ওপরের মাকে আদর করার আবদার করবি না। পলাশ, জানি তুইই সবচেয়ে কষ্টে আছিস, কিন্তু তুইও এরকম আবদার করবি না।
আমি: হ্যা ভাই, কথা দিলাম।
বাবান: আমিও কথা দিলাম ভাই। কিন্তু তুই একটু আগে বললি যা বড়পিসি সব জানে। ব্যাপারটা একটু খুলে বল।
পল্টু বলে লাগলো:
"আর বলিস না ভাই। এক ৩ মাস আগের কথা। একদিন মায়ের দুধ চোষার পর খুব ইচ্ছে করছিলো মায়ের পেটে আদর করতে। মা দেখলাম, অঘোরে ঘুমাচ্ছে। আমি সুযোগবুঝে মায়ের দুধ টিপছি আর মায়ের পেটে চাটছি আর চুষছি। চাটতে চাটতে মায়ের নাভিতে জিভ ঢুকিয়ে চাটতে শুরু করেছি। ভুলেই গেছিলাম যে মায়ের খুব কাতুকুতু লাগে।
হঠাৎ মা আমার চুলের মুঠি চেপে আমাকে উঠিয়ে বসিয়ে দিয়ে সোজা উঠে বসলো, আর আমার কানের গোড়ায় এক চড় মারলো। তারপর আমাকে বেধড়ক মারতে লাগলো। আমি কাঁদছি, ঘরের মধ্যে এদিক ওদিক দোড়াচ্ছি, আর শুধু বলছি 'মা আমায় ছেড়ে দাও, আমি কোনোদিন এরম, করবো না, ভুল হয়ে গেছে মা, আমায় মাফ কর'।
আমার কান্না শুনে ঠাম্মা পাশের ঘর থেকে উঠে এলো। মাকে বললো: কি হয়েছে বৌমা, ছেলেটাকে এত রাতে মারছো কেন?
মা বললো: আর বলবেন না মা, সারা দিন শুধু খেলা আর খেলা। কলেজের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে বলেছিলো আমায়। এখন বলছে কাজ বাকি আছে। এই বয়সে মিথ্যে কথা বলতে শিখে গেছে।
ঠাম্মা, কোনোরকমে মাকে থামিয়ে বললো: আচ্ছা বাছা ছেলে, ভুল করে ফেলেছে, আজকের মতো মাফ করে দাও।
আমাকে বললো: দাদুভাই, আর এরকম করো না কেমন। আর কেঁদো না। মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নাও। মন দিয়ে পড়বে। তোমার ওপর আমাদের সবার কত আশা দাদুভাই।
পরিস্থিতি একটু ঠিক হলে ঠাম্মা আবার শুতে চলে গেলেন। এবার মা আর আমার কথা শুরু হলো।"
আমি আর বাবান: কি কথা, কি কথা ভাই?
পল্টু: দাঁড়া দাঁড়া বলছি, সবুর কর।
এরপর আবার পল্টুর ভাষায়-
"
মা: কি করছিলি তুই আজকে?
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: তাই বলে নিজের মায়ের সাথে এইসব। কাল থেকে আমি রান্নাঘরে ঘুমাবো।
আমি: মা তুমি রাগ করো না মা। তোমার সাথে না শুলে আমার ঘুম আসে না।
মা: তুই আর ছোট নেই। অনেক পেকে গেছিস। আমি ভাবতাম আমার আদরের ছেলেটা। কিন্তু এখন দেখছি কুলাঙ্গার।
আমি: মা আমায় ক্ষমা করে দাও।
মা: কেন এসব করছিলি? কে শিখিয়েছে এসব?
আমি: মা, ভুল হয়ে গেছে। আমার সবসময় তোমাকে এরকম করে আদর করতে ইচ্ছে করতো। তোমাকে আদর না করলে আমার পড়ায় মন বসত না মা।
মা: অসভ্য, নিজের ইচ্ছের ওপর নিয়ন্ত্রণ কর। এরপর আরো অনেক কিছু ইচ্ছে হবে। তাই বলে নিজের মায়ের সাথে।
আমি: মা আমি তো ছোটবেলায় তোমার দুধ খেতাম। তোমার পেটে মুখ দিয়ে ভুড়ভুড়ি কাটতাম। এখন করলে কি দোষ মা?
মা: এখন তুই আর ছোট নেই। অনেক বড় হয়ে গেছিস।
আমি: ঠিকাছে মা, আর করবো না। কিন্তু পড়ার সময় সবসময় তোমার কথা মাথায় আসে।
মা: কি আসে?
আমি: আমার তোমার দুধ খাবার কথা মনে পরে। তোমার পেটে আদর করতে ইচ্ছে করে।
মা একটু চুপ করে গেলেন।
তারপর বললেন: ঠিক আছে, তোকে দেব আমায় আদর করতে। কিন্তু কিছু শর্ত আছে।
আমি: কি শর্ত মা।
মা: আমি জেগে থাকা অবস্থায় এসব কোনোদিন করতে চাইবি না। নিজের পেটের ছেলে মায়ের সাথে এসব করছে এত ধাড়ি হয়েও। আর পড়াশোনা একদম ভালো ভাবে করতে হবে। তাছাড়া এখন যা করছিস, তার বেশি মনে কিছু ইচ্ছে হয় সেরকম ইচ্ছে মন থেকে দূর করবি। না হলে কিন্তু সেদিন ই শেষ।
আমি: মা কথা দিলাম।
তারপর থেকে রোজ মা ঘুমিয়ে গেলে আমি মায়ের দুধ চুষি, পেট চাটি। এখন অনেক স্বচ্ছন্দ, আগের মতো এত কষ্ট করে চোরের মতো করতে হয় না।"
এই অবধি বলে পল্টু থামলো। আমরা স্তম্বিত। একটু সম্বিৎ পেয়ে আবার আমাদের কথা শুরু হলো।
আমি: ভাই, আবার একবার দেখাবি আমাদেরকে?
পল্টু: আমি জানতাম তুই এটাই বলবি।
বাবান: না ভাই, আমারও দেখতে ইচ্ছে করছে।
পল্টু (হেসে): তাহলে সামনের শনিবার আয় আমাদের বাড়ি রাতে থাকার জন্য।
মায়ের কাছে সেদিন জানালাম পল্টু শনিবার আমাকে আর বাবান কে নিমন্ত্রণ করছে ওদের বাড়ি রাতে থাকার জন্য।
মা: কি দরকার রাতে থাকার? আগের বার ওদের বাড়িতে থাকার সময় সব উল্টোপাল্টা জিনিস শিখে এসেছিস।
আমি: না মা এবার কিছু করবো না।
মা: তুই করবি না তো কি হয়েছে? পল্টু তো খাবে তোর মাসির দুদু। তারপর রাতে তোদের ডেকে দেখাবে।
আমি: আমার মাসির দুধে কোনো লোভ নেই মা। শুধু আমার তোমার দুদু ভালো লাগে মা। আমি শুধু তোমার দুদু খাবো।
মা আমার থুতনি ধরে একটু আদর করে দিয়ে হেসে বললেন: ওরে আমার সোনারে। ঠিকাছে যা। কিন্তু মায়ের দুদু না খেলে রাতে ঘুম হবে তো?
আমি: আমি সারারাত জেগে থাকবো। আর ভোরবেলা বাড়ি এসে তোমার দুদু খাবো মা।
মা: ধুর পাগল। আচ্ছা ঠিকাছে যাস। কিন্তু বেশি দুষ্টামি করিস না। মাসি আর পল্টুর ঠাম্মাকে বেশি বিরক্ত করিস না।
আমি: ঠিকাছে মা।
শনিবার বুক ঢিবঢিব করতে করতে পল্টুর বাড়ি গেলাম বাবানকে সাথে নিয়ে। আজ প্রায় একবছর বাদে পল্টুকে বড়মাসীর দুধ চুষতে দেখবো। শেষবারের স্মৃতি মনে পরে গেলো। বাড়ি ঢুকতেই বড়মাসি আমাদের চা সিঙ্গারা খেতে দিলেন। আমি, বাবান, পল্টু, বড়মাসি আর পল্টুর ঠাম্মা মিলে অনেক গল্প করলাম। বিকেলের গোধূলি লগ্নে বড়মাসি গোয়ালঘরে ধোঁয়া দিতে গেলেন।
সেই ফাঁকে পল্টু এসে আমাকে আর বাবানকে বললো: আজকে নতুন মজা হবে
আমি:নতুন মজা?
পল্টু: দেখবি দেখবি?
আমি: তুই কি জেগে থাকা অবস্থায় বড়মাসির দুধ চুষবি নাকি? মাসি না বারণ করেছিল।
পল্টু: ধুর পাগল, সেটা সম্ভব নাকি। অন্য কিছু আছে।
বাবান: বলনা ভাই, আমি আর তোর সইতে পারছি না।
পল্টু: সবুর কর, সবুরে মেওয়া ফলে। আজও তো পূর্ণিমা। সব নিজেদের চোখেই দেখবি। শুধু এটা জেনে রাখ এটা একটা নতুন জিনিস। গত দু সপ্তাহ ধরে শুরু করেছি।
আমি আর বাবান অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকলাম। বড়মাসি অনেক রকম পদ রান্না করেছিলেন। আমরা তাড়াতাড়ি করে খেয়ে নিলাম। আগেরবারের মতো এবারেও আমি আর বাবান বিছানায়, আর পল্টু আর বড়মাসি মেঝেতে মাদুর পেতে শুলেন। আমাদের আবদারে মাসি গল্প বলা শুরু করলেন আর একসময় ঘুমিয়ে পড়লেন। তার ঘুম একটু গারো হতেই পল্টু তার আদর শুরু করলো তার মায়ের সাথে। আমরা এবার মনে মনে প্রস্তুত ছিলাম। তাই না ঘুমিয়ে অপেক্ষা করছিলাম।
বড়মাসি চিৎ হয়ে শুয়েছিলেন। পল্টু বড়মাসির শরীর থেকে আঁচল সরিয়ে দিলো। এবার তার হাত ছিল অনেক সাবলীল। আপনাদের আগেই বলেছি বড়মাসি রাতে ব্লাউজ পড়তেন না। তাই বিশাল দুধ দুটো আর ফোলা পেটটা গভীর নাভি সমেত আমাদের সামনে উন্মুক্ত হয়ে গেলো। আমার নুনু টাটিয়ে উঠলো। বড়মাসি যেন গতবারের থেকে আরো একটু মোটা হয়েছেন।
পল্টু প্রথমে মাসির ডানদিকে এসে শুলো। নিজের মাথার নিচে একটা ছোট বালিশ রাখলো। তারপর মাসির ডানদিকের দুদুটা চুষতে শুরু করলো আর মাসির পেট আর নাভি নিয়ে খেলা শুরু করলো।
পল্টু প্রানভরে মাসির দুধ চুষছিলো, কিন্তু গতবারের মতো নিঃশব্দে নয়। এবার হালকা হালকা চুক চুক করে শব্দ করছিলো। তার সাথে ক্রমাগত মাসির পেট চটকাচ্ছিল, নাভিতে আঙ্গুল ঢোকাচ্ছিলো, কখনো অন্য দুদুটাকে চটকাচ্ছিল। তারপর একটা পা হঠাৎ মাসির গায়ের ওপর তুলে দিলো। ওর কোমরটা মাসির পেটের কাছে উঠে এলো। তারপর দেখলাম ও একই সাথে মাসির দুদু চুষছে, মাসির পেট-নাভি নিয়ে খেলছে, আর প্যান্টের ভেতরে থাকা অবস্থায়ই ওর নুনুটা ক্রমাগত মাসির ফোলা পেটের পাশের দিকটায় ঘসছে।
কিছুক্ষন পর ও মাসির বাঁদিকে শুয়ে একই রকম কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো। তারপর হঠাৎ ও উঠে বসলো, তারপর মাসির ডানদিকের দুদুটা চটকাতে চটকাতে মাসির পেট আর নাভি চুষতে আর চাটতে থাকলো, মাঝে মাঝে কামড়াতে লাগলো। তারপর আবার মাসির ডানদিকে এসে এসে মাসির ডানদিকের দুদুটা চটকাতে চটকাতে একই ভাবে মাসির পেট আর নাভিতে আদর করতে থাকলো। আমি আবার বুঝলাম চোরে চোরে মাসতুতো ভাই প্রবাদটা সত্য।
আরো কিছুক্ষন পর ও যেটা করলো সেটা দেখে আমি আর বাবান বিস্ময়ে থতমত খেয়ে গেলাম। বাবান এবারেও ভয়ে আমার হাত খামচে ধরলো। আমরা দেখলাম, পল্টু হঠাৎ ধীর পায়ে উঠে দাঁড়িয়ে নিজের প্যান্টটা খুলে ফেললো। ওর নুনু খাড়া হয়ে আছে। ও ধীরে ধীরে মাসির পায়ের দিকে মুখ করে মাসির মাথার দুপাশে পা রেখে দাঁড়ালো। ওর দুপায়ের ফাঁকে ওর বিচিদুটো ঝুলছে, আর তার নিচে বড়মাসি হাঁ করে ঘুমিয়ে আছেন।
পল্টু আস্তে মাসির মাথার দুপাশে হাঁটু রেখে চার হাতে পায়ে বসলো। তারপর একহাতে নিজের নুনুটাকে ধরে কোমরটাকে একটু নিচু করে নুনুর মুন্ডুটা মাসির হাঁ করে থাকা মুখে ঢুকিয়ে দিলো। তারপর নিজে কনুইয়ের ওপর ভর দিয়ে হালকা ভাবে মাসির গায়ের ওপর ভর দিয়ে মাসির তলপেট আর নাভি চাটতে লাগলো। সে সাথে খুব ধীরে ধীরে নিজের কোমর উপর নিচ করে মাসির মুখে নিজের নুনুটা বারবার ঢোকাচ্ছিলো আর বের করছিলো। ও কিন্তু পুরোটা নুনু ঢোকাচ্ছিলো না। শুধু নুনুর মুন্ডুটা আর তার পিছনের একটু অংশ। একটু পরে আমার মাসির গাল সংকুচিত-প্রসারিত হতে দেখে মনে হলো, মাসিও যেন পল্টুর নুনুটাকে চুষছেন। বোধহয় স্বপ্নে কিছু কিছু খাবার জিনিস ভেবেছেন।
আমার প্যান্টের ভিতর মাল পরে গেলো।মনে পড়লো বাড়তি প্যান্ট না জাঙ্গিয়া তো আনিনি। তারপর মনে হলো- থাক, সকাল অবধি শুকিয়ে যাবে। এখন যা দেখছি তা দেখি।
কিছুক্ষন বাদে পল্টু দেখলাম মাসির পেটে মুখ গুঁজে মাসির কোমরটা জড়িয়ে ধরলো। ওর পা দুটো আর কোমরটা কাঁপছে। বুঝলাম ওর মাল পড়ছে। কিন্তু সেতো সোজা মাসির মুখের ভিতর!!!!
একটু বাদে পল্টু উঠে দাঁড়ালো। আমি আরো বিষ্ময়ে দেখলাম মাসি ঘুমের ঘরে জিভ দিয়ে নিজের ঠোঁটদুটো একটু চেটে নিয়ে একটা যেন ঢোঁক গিললেন। পল্টু নিজের প্যান্ট পরে মাসির গায়ে আবাল আঁচল ঢাকা দিলো। তারপর আঁচলের ভিতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে মাসির পেটের ওপর রাখলো, তারপর মাসির কোল ঘেঁষে ঘুমিয়ে পড়লো।
আমার সারারাত আর ঘুম এলো না। সকালে আমি আর বাবান পল্টু, মাসি আর ঠাম্মার কাছে বিদায় নিয়ে বাড়ি এলাম। মা দেখলাম জেগে গেছেন ততক্ষনে, আর সকালের কাজ ও সেরে ফেলেছেন।
আমার ঠাকুমা মাকে বললেন: দাদুকে জলখাবার দাও বৌমা।
মা: হ্যা মা, দেব। একটু জিরিয়ে নিক।
ঠাকুমা নিজের ঘরে চলে গেলেন। দাদু প্রাতঃভ্রমণে বেড়িয়েছেন।
মা আমায় বললেন: যা ঘরে গিয়ে দেখ তো ভাই কি করছে।
আমি ঘরে গিয়ে দেখলাম ভাই শুয়ে শুয়ে খেলা করছে। মাকে বলতে যাবো। পিছন ঘুরতেই মা দেখি ধরে ঢুকে দরজার ছিটকানি লাগাচ্ছেন।
আমাকে বললেন: যা শো গিয়ে বিছানায়।
আমি বিছানায় গিয়ে শুলাম।
তারপর মা আমার পাশে এসে বসলেন, তাপর আঁচটা একটু উঁচু করে ব্লাউজের হুক গুলো খুলতে খুলতে বললেন- কাল রাতে তুই ছিলি না। মায়ের দুদুতে অনেক দুধ জমা হয়ে গেছে। আমার খুব অসুবিধা হচ্ছিলো জানিস।
আমি মায়ের কোথায় মনে কষ্ট পেলাম। নিজেকে অপরাধী মনে হতে লাগলো।
মা আমার পাশে শুয়ে বললেন: এখন একটু খেয়ে একটু কম করে দে বাবা।
আমি কোনো কথা না বলে মায়ের একটা দুদু চুষে দুধ খেতে শুরু করলাম। আর অন্য দুদুটা নিয়ে খেলতে শুরু করলাম।
মা আমার মাথায় হাত বোলাতে বললেন: কাল রাতে ঘুম হয়নি বুঝি? চোখের তলায় তো কালি পড়েছে।
আমি মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম।
মা: কাল খেয়েছে পল্টু তোর মাসির দুদু?
আমি: হ্যা মা।
মা মুচকি হাসলেন। বললেন: সত্যি তোরা দুই মাসতুতো ভাই। আর কি করলো?
আমি: আর কিছুনা মা।
মুখে না বললাম বটে কিন্তু মনের চিত্রপটে তো সারা রাতের সেই দৃশ্য ভাসছে।
কিছুক্ষন বাদে মায়ের এই দুদুতে দুধ শেষ হয়ে গেলো, মা অন্যটা খেতে বললেন। সেটাও খেয়ে শেষ করার পর, মা বললেন: এবার পেট ভরেছে তো? যা এবার পড়তে বস গিয়ে।
এই বলে মা উঠে বসলেন। তারপর ব্লাউজের হুকগুলো লাগিয়ে দরজা খুলে বেরিয়ে ঘরকন্নার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। আমিও বইখাতা খুলে পড়তে বসলাম।
বিকেলে পড়া শেষ করে মাঠে খেলতে গেলাম। খেলার পরে পুকুর পারে বসে তিন ভাই মিলে গল্প শুরু করলাম।
আমি: ভাই, মাসির হাতে আবার তোর মার্ খাবার সময় ঘনিয়ে আসছে।
পল্টু: কেন?
আমি: ভাই মাসি তো তোকে যা করতিস আগে তার বেশি কিছু করতে বারণ করেছিল।
পল্টু: এত ভয় পেলে তো তোর মতো অবস্থা হবে। এখনো ছোটোমাসির দুধ খাবার সুযোগ পেলিনা। আর তাছাড়া মায়ের মুখে যখন নুনু ঢোকাই তখন মাও নুনুটাকে চুষতে শুরু করে। খুব আরাম লাগে। মা বোধহয় স্বপ্নে ভাবে গোলাবরফ খাচ্ছে।
আমি:যেদিন আখ ভেবে কামড়ে দেবে সেদিন বুঝবি।
বাবান: সে নাহয় হলো। কিন্তু যদি আবার ধরা পড়িস এবার কি জবাব দিবি।
পল্টু: তখন আবার কান্নাকাটি করে বলবো যে ছোটবেলায় তো তুমি আমার নুনু নিয়ে খেলতে, চুষে দিতে। এখন তাহলে রাগ করছো কেন মা।
বাবানের মুখ দেখে বুঝলাম চেলা গুরুর শিক্ষা নিচ্ছে, এবার মামিমার ওপর সেটা প্রয়োগ করবে। আমার মনে এত সাহস নেই। সেদিন গরমের রাতের পরে আর একবারও প্যান্ট খোলারই সাহস হলো না। আর এতো অনেক দূরের গল্প। আমার নুনু নিয়ে মা খেলতো কিনা মনে নেই। তবে ভাইকে দুদু খাওয়ানোর সময় আমি দেখেছি মা ওর নুনু নিয়ে খেলেন, কখনো আদর করে চুষেও দেন।
যাক সেদিনের মতো আমি বাড়ি ফিরে এলাম। আর জীবন চলতে লাগলো নিজের নিয়মে, আর সেই সাথে চলতে থাকলো আমার আর মায়ের আদর। কিন্তু আমার পূর্ণ সুযোগ এসে গেলো আর মনের সংশয়ও কাটলো একমাস পরেই।